বিপুল ইসলাম আকাশ, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধার সাতটি উপজেলার ১৬৪টি চর হবে কৃষিতে অপার সম্ভাবনাময় এলাকা। চরাঞ্চলে যা চাষাবাদ করা হচ্ছে তাই ফলছে। আমরা যারা প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বে রয়েছি, তারা জনগণের সেবক মাত্র। শিক্ষার ক্ষেত্রে যথেষ্ট অবকাঠামো রয়েছে। এখন প্রয়োজন অট্টালিকার ভিতরে জনবলকে প্রশিক্ষিত করে মানসন্মত শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা। উপযুক্ত স্থান এবং কর্মপরিকল্পনাকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করাই সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য। গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসক মো. অলিউর রহমান সুন্দরগঞ্জ উপজেলার জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা ও গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলস কক্ষে উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, পৌর মেয়র আব্দুর রশিদ রেজা সরকার ডাবলু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আবুল ফাত্তাহ, থানা অফিসার ইনচার্জ তৌহিদুজ্জামান, বেলকা মজিদ পাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মী আব্দুল মান্নান আকন্দ, ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম, ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ, নাফিউল ইসলাম জিমি, রেজাউল আলম সরকার, আব্দুল জব্বার, এবিএম মিজানুর রহমান, জোষ্ঠ সাংবাদিক মোশাররফ হোসেন বুলু প্রমূখ। এর আগে জেলা প্রশাসত তারাপুর ইউনিয়ন পরিষদ, পুটিমারি উচ্চ বিদ্যালয়, পুটিমারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তারাপুর তহশীল অফিস, তারাপুর ইউনিয়নের খোদ্দা ও লাঠশালা চরের গুচ্ছ গ্রাম এবং আশ্রয়ন প্রকল্প পরিদর্শন করেন।